শনিবার, ১১ এপ্রিল, ২০১৫


আমার জন্ম একটি সাধারন মদ্দবিত্ত পরিবারে ।আমার বাবা আলি মোহাম্মদ খান ,মাতা মসাম্মদ মমতাজ বেগম থিকানাঃ মাতুয়াইল,কনাপারা কাতেরপুল ,পোস্ট অফিস ঃ মাতুয়াইল ( পারাদগার ) থানাঃ যাত্রাবাড়ী জেলাঃ ঢাকা ,বাংলাদেশ ।আমাই জন্ম গ্রহন করি ১৯৭৩ সালের ১৯ই জুন তারিখে ভাই বোন ৬জনের মাজে আমি ৪ বোনের পরে ভাইয়ের২জনের মাজে আমি বর ছোট ভাই মিজান আমি ১৯৯০ সনে মাতুয়াইল বহুমুখি উচ্চ বিদ্যালয় থেকে মাধ্যমিক পাস করি এবং ১৯৯২ সনে শহিদ সহারাওয়াএদি গভারন্মেন্ত কলেগজে থেকে উচ্চ মাধমিক পাস করি। এবং ১৯৯৬ সনে হাবিবুল্লাহ বাহার কলেজ থেকে ডিক্রী পাস করি ।এম,এ ( ইসলামিক ইতিহাস ও সংস্কৃতি ) তে ইংঃ ২০০০সনে পাস করিয়া দেম্রা ল কলেজে এল,এল,বি ডিক্রি গ্রহন করার জন্য ভর্তি হই এবং ২০০৫ সনে এল,এল,বি ডিক্রি জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে গ্রহন করি ।এবং বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের লিখিত পরিখাতে পাস করিয়া বার ভোকেশনাল কোর্স সম্পূর্ণ করিয়া ভাইভা পরীক্ষা দিয়ে পরপর ৩বার রাজনৈতিক কারনে অনুত্তীর্ণ হইয়া আন্ধলন করে ,আবার লিখিত পরীক্ষা দেই ,এবং তাতেও পাস করি তারপএর স্পেশাল চান্স নামে আমাদের প্রবেশপত্র সংগ্রহ করি ।এবং আমি ২০০৫ সাল থেকে আমার সিনিয়র জনাব মোহাম্মদ মনিরুদ্দিন মিয়ার সাথে শিক্ষানবিশ হিসাবে পেশাতে ( আইন ) যুক্ত থাকি ।তারপর ২০০৯ সনের মে মাসের ১৪ তারিখে আমাদের এডভোকেট তালিকা হয় ।তারপরে ঢাকা বার এসসিয়েশনের মেম্বারশিপ গ্রহন করি২০০৯ সনের জুন মাসের ০২ তারখে ।
এটি আমার জিবনের লেখাপড়ার এবং কর্ম /পেশার গল্প । কিন্তু যততুকু সহজে গল্পটি লিখতে পারলাম ,তততুকু সহয আমার জীবনটা ছিলনা ।আমার জিবনের শুরুতেই আমাকে অনেক জড় পোহাতে হয়েছে ।আমাদের পরিবারে আয়ের পথ বলতে ছিল আমার আব্বার পোস্ট অফিসের সাধারন একটি চাকুরি ,আমি ক্লাস নাইনে যখন পরি তখন আব্বার রিটায়ার্ড গ্রহন করেন ,এতে আব্বা অনেক চিন্তায় পরে গেলেও আমি বাবাকে বুজালাম যে আমার আল্লাহ যদি আমাকে লেখাপরা দান করেন আমার গতি তিনিই (আল্লাহ ) দেবেন ।তারপর মাছের চাষ বাস শুরু করি ।এবং আয় রোজগার হতে থাকে ,পরা আমার ফুফাতভাই মরহুম মহাঃকুতুবুদ্দিন ভুইয়া আমাকে তার জিবনের সাথে জরিয়ে নেয় এবং তার মামলা মোকদ্দমা গুলি দেখাশোনা করতে থাকি ,এবং একটি সত্যের জন্য অন্যায়ের প্রতিবাদ করতে গিয়ে আমি ২২টি ফৌজদারি মামলার আসামি হই ,আর আল্লাহ এখান থেকেই আমাকে আসামি না বানিয়ে আজ এডভোকেট বানিয়েছেন ।আল্লাহর নিকট আমার শুকুরিয়ার ভাষা নাই ।
আর আমার মুরুব্বি বর ভাই জনাব কুতুবুদ্দিন ভুইয়ার সাথে চলতে গিয়ে আমি অনেক সমস্যার মোকাবেলা হই ।আর অনেক মানুশের জিবনের গল্প দেখি শুনি বিভিন্ন আইনের নজির ,রেফারেন্স দেখি ,দেখতে দেখতে অনেক ঘথনা দেখি ,আমাদের সমাজের মানুশ গুলি আছে ,কে কাকে কি ভাবে ঠকাবে আর মানুষ মনে করে যে পরালেখা শিখলেই অনেক টাকা আয় করা যায় ,এতা সাধারন মানুশের ধারনা ,আমার জিবনের এই ৪২ বছর সময়ের মধ্যে আমি অহ্নের জমাজমি থেকে শুরু করিয়া অনেক সুযুগ পেয়েছি অর্থ উপার্জনের । কিন্তু যখনি দেখেছি অর্থ ছাড়া জিবনের মূল্য নাই ,কামাইতেই হবে অর্থ কিন্তু বার বার দেখি ওই অর্থের উপারজনের ধারা আমার স্বার্থের কারনে অহ্নের ক্ষতি হয় বা অন্যের স্বার্থ নষ্ট হয় তখন আমি এই ধরনের অর্থ উপার্জন থেকে দূরে সরে যাই ।তাই আমি আজ তেমন টাকা পয়সার মালিক নই ।আমার সমাজের লোকেরা আমাকে বোদাই বলে ,আবার অনেকে বুদ্দু বলে জানেন এর কারন কি ? এর কারন হল আমাদের সমসজে অন্যকে ঠকাইতে পারলেই বাহ বাহ পাওয়া যায় ,আর না পারলে বোদাই বনে যায় ।
আমার গল্পের আসল কথা এখন বলার ধার প্রান্তেই পউছতে পারিনাই ।আমার জিবনের সত্ত্যের সন্দানের পথ শুরু হয় প্রায় ১৯৯৮ সালের দিকেই যখন একজন বিধবা এতিমের সম্পত্তি ভুমিদশুরা দখল নিতে যায় তখন আমি মুখ বাদা দিলে আমি ২২ টি ফৌজদারি মামলার আসামি হই ।আবার অন্যে জমি ধখল অন্ন্যায় ভাবে নিজে আত্মসাৎ করার কুমতলবে মসজিদ ,মাদ্রাশা ,আবার স্কুল ,কলেজ বানিয়ে অন্যের হক নষ্ট করিয়া নিজের নাম জশ খ্যাতি প্রতিপত্তি শুখ ভোগ করাটা এখন সাধারন ঘথনা মাত্র । শুদু এই না অনেক লকের সচরয্যে গিয়ে দেখেছি যে ,অন্যের সম্পত্তি আত্মসাৎ করিয়া বছরে বছরে হজ্জে চলে যায় তারা মনে করে অখানে আল্লাহর ঘর আছে ক্ষমা আল্লাহ করে দেবেন ।তারপর হজ্জব্রত পালন শেষে এসে দেশের মধ্যে তাদের নামের আগে আল-হাজ্জ আবার আল-হাজ্জা আবার বিশিষ্ট সমাজ সেবক ,আবার শিল্পপতি ,আবার বিশিষ্ট রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ত আবার বিশিষ্ট শিক্ষানুরাগী এই সকল উপাদিতে ভূষিত হইয়া সমাজের সবচেয়ে উচু স্তানে অধিস্তিতয়াছেন ।
আআমার কথা শুনে মনে হতে পারে যে কাহার বিরুধ্যে কিছু বলতেছি ।না অইযে সম্পদের আসল মালিক সে ?? তার অবস্তা কি হয়েছে কে তার খবর রাখেন ? আমি ২০০৯ সালের ৩রা জানুয়ারি মাসে প্রথমে ভারতের পসচিম্বঙ্গের কলকাতার বারাসাত চাপাদালির মরে নেমে হোটেল পলাশ ৭ দিন থাকি ,এবং অখান থেকে পসচিম্বঙ্গের অনেক স্তানে গুরে বেরাই একটি মামলা জনিত তথ্যের প্রয়জনে ।
এখান থেকেই শুরু হল আমার একটি সত্ত্যের পড়তিসটা করার ইছছা ।
গল্পের শারাংশঃ শুরু ...........................................................................চলবে ১১/০৪/২০১৫

২টি মন্তব্য:

  1. আজ আমি স্বাধীন বাংলার ডিজিটাল বাংলায় ডিজিটাল সুজুগ সুবিধা পাওয়ার কারনে কোন জিবনের গল্প লিখতে পারতেছি ,আবার তাহ প্রকাশও করতে পারতেছি ।তাই আজ আমি প্রথমে আল্লাহর নিকত দয়া চাই দোয়া চাই বঙ্গবন্দুর সকল পরিবারের জন্যে এবং শহিদ ভাইগনের নিজেদের জন্ন্য এবং পরিবারের জন্যে এবং বিরংগনা মা বোন যাহাদের প্রানের বিনিময়ে তেগের বিনিময়ে আমি আজ ডিজিটাল সুবিধা পাইতেছি ।মনের ভাব প্রকাশ করতে পারতেছি ।তাই আমার প্রিয় নেতৃ শেখ হাসিনার পরিবারের জন্যে আল্লার কাছে দোয়া চাই উনি যেন দেশের আরও কল্যাণ করতে পারেন
    আমীন,আমীন,আমীন,...........................................................................।।জয় বাংলা

    উত্তরমুছুন
  2. আল্লাহ-তা-আ লা সবাইকে কল্যাণের দিকে আনুক।

    উত্তরমুছুন